২.১৫ঃ জীবনে সুখ-দুঃখ কতটুকু
যং হি ন ব্যথয়ন্ত্যেতে পুরুষং পুরুষর্ষভ।সমদুঃখসুখং ধীরং সোহমৃতত্বায় কল্পতে॥ এই শ্লোকটি ভগবদ্গীতার একটি চমৎকার জীবনপাঠ। এখানে বলা হয়েছে, যিনি দুঃখ […]
যং হি ন ব্যথয়ন্ত্যেতে পুরুষং পুরুষর্ষভ।সমদুঃখসুখং ধীরং সোহমৃতত্বায় কল্পতে॥ এই শ্লোকটি ভগবদ্গীতার একটি চমৎকার জীবনপাঠ। এখানে বলা হয়েছে, যিনি দুঃখ […]
“নাসতো বিদ্যতে ভাবো নাভাবো বিদ্যতে সতঃ।উভয়োরপি দৃষ্টোহন্তস্ত্বনয়োস্তত্ত্বদর্শিভিঃ।”(ভগবদ্গীতা, অধ্যায় ২, শ্লোক ১৬) আমরা জীবনে কত সমস্যার মধ্যে পড়ি, কত দ্বিধা আমাদের
অবিনাশি তু তদ্বিদ্ধি যেন সর্বমিদং ততম্ । বিনাশমব্যয়স্যাস্য ন কশ্চিৎ কর্তুমর্হতি ॥১৭॥ শ্লোকটি আমাদের জীবনের গভীর সত্য তুলে ধরে। “অবিনাশি”
ভগবদ্ গীতা আমাদের জীবনের গভীর প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে একটি দিকনির্দেশনা। শ্লোক ১২-এ শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনকে বলেন, “ন ত্বেবাহং জাতু নাসং ন
জীবন প্রতিনিয়ত পরিবর্তনের মধ্যে দিয়ে যায়। আমরা সবাই এই পরিবর্তনের সত্যটি জানি, কিন্তু প্রায়ই তা মেনে নিতে কষ্ট হয়। ভগবদ্
আমাদের জীবনটা কেমন যেন এক দোলনার মতো। কখনও সুখের চূড়ায়, কখনও দুঃখের গভীরে। আপনি কি কখনও ভেবে দেখেছেন, কেন জীবনে
শ্রীমদ্ভগবদ্গীতার দ্বিতীয় অধ্যায়ে শ্রীকৃষ্ণ যে গভীর জীবনমুখী দর্শন দিয়েছেন, তা আজও আমাদের জীবনের নানা সংকটে পথ দেখায়। আজ আমি শেয়ার
জীবনে কখনো এমন সময় আসে যখন আমরা প্রচণ্ড দ্বিধায় পড়ে যাই—কোন পথটি সঠিক? কোনটি ভুল? শ্রীমদ্ভগবদ্গীতার দশম শ্লোকে, অর্জুনের এমনই
শ্লোক: ৯সঞ্জয় উবাচ:এবমুক্ত্বা হৃষীকেশং গুড়াকেশঃ পরন্তপঃ ।ন য্যোৎস্য ইতি গোবিন্দমুক্ত্বা তূঞ্চীং বভূব হ ॥৯॥ প্রিয় পাঠক, আমাদের জীবনে প্রতিদিনই আমরা
জীবনের প্রতিদিনের সমস্যাগুলি কখনো কখনো আমাদের এমন এক জায়গায় নিয়ে যায় যেখানে মনে হয় সবকিছু অর্থহীন। এই ধরনের পরিস্থিতিতে আমরা
প্রতিটি মানুষের জীবনে এমন মুহূর্ত আসে যখন সে দ্বিধাগ্রস্ত হয়ে পড়ে। জীবনের বড় কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে মনে হয়, “আমি
“ন চৈতদ্ বিদ্মঃ কতরন্নো গরীয়োযদ্ বা জয়েম যদি বা নো জয়েয়ুঃ ।যানেব হত্বা ন জিজীবিষামস্তেহবস্থিতাঃ প্রমুখে ধার্তরাষ্ট্রাঃ ॥৬॥” আমাদের জীবনের
বন্ধুরা, জীবন অনেক সময় এমন পরিস্থিতির সামনে এনে দাঁড় করায়, যেখানে আমাদের মনে হয়, কোন পথ সঠিক? কোন সিদ্ধান্ত নেওয়া
অর্জুন উবাচকথং ভীস্মমহং সংখ্যে দ্রোণং চ মধুসূদন ।ইষুভিঃ প্রতিযোৎস্যামি পূজার্হাবরিসূদন ॥৪॥ অর্থ:অর্জুন বললেন, হে মধুসূদন! হে অরিসূদন! আমি কিভাবে যুদ্ধক্ষেত্রে
“ক্লৈব্যং মাস্ম গমঃ পার্থ নৈতত্ত্বয্যুপপদ্যতে।ক্ষুদ্রং হৃদয়দৌর্বল্যং ত্যক্ত্বোত্তিষ্ঠ পরমন্তপ॥” অর্থাৎ, “হে অর্জুন! দুর্বলতা বা কাপুরুষতার বশবর্তী হয়ো না। এটি তোমার মতো
শ্লোক: ২ (শ্রীভগবানুবাচ)“কুতস্ত্বা কশ্মলমিদং বিষমে সমুপস্থিতম্।অনার্যজুষ্টমস্বর্গ্যমকীর্তিকরমর্জুন॥” আমাদের জীবনে এমন সময় আসে, যখন আমরা দ্বিধাগ্রস্ত হই, আত্মবিশ্বাস হারাই, এবং অনিশ্চয়তার ধোঁয়াশায়
সঞ্জয় ঊবাচতং তথা কৃপয়াবিষ্টমশ্রুপূর্ণাকুলেক্ষণম্ ।বিষীদন্তমিদং বাক্যমুবাচ মধুসূদনঃ ॥১॥ আমি, তুমি আর আমাদের জীবনসংগ্রাম আমাদের জীবন চলার পথে কত না সমস্যার